কে তুমি কার
এখন মেঘলা আকাশ, উদাস করা দিন,মন
খারাপের বেলা- কেউ কাঁদেনি, কেউ কাঁদে না, ‘আর কিছুদিন থাকলে আরও কিছু দিতে পারত’
এই শুধু হিসেবের খেলা। কোথাও আবার দেহ-মনের ভাষায় না-বলা কিছু বলা, যা তুমি বোঝো-
তাই এত খাঁ খাঁ করা অবেলায় চলা ঝটপট। কেমন করে শামুকের মতো ছিল জীবনের গতি,হারানো পথে ভয় ছিল পা ফেলা-,কিন্তু যে পথ
হয়নি কখনও তাও কি চাওয়া থাকে হঠাৎ কোনোদিন। অন্তরের গভীরে-জীবন মানুষের না মানুষ জীবনের-জিজ্ঞাসায়
ছিন্নভিন্ন মন ক্ষত-বিক্ষত দেখল তোমাকে একদিন অসহায়। হিসেব করা খেলার দিনে সরব
সাথী পাওনাদার, গতিভঙ্গের কালে হীরের দ্যুতিও ম্লান জীবনের অক্ষমতায় বিরস দিনে। ঊনিশে
এপ্রিলের উৎসবের শুভমহরতে বাড়িওয়ালীর অন্তরমহল যখন উথাল পাথাল চোখেরবালিতে
দিশেহারা হঠাৎ লিয়রের নৌকাডুবি খবরের প্রথম পাতায়। এত ভেজা শরীর কেন রেন-কোট তো ছিল গায়, আগুনের দহনে জ্বলতে জ্বলতে দোসর করলে
নীরবতা। চিত্রাঙ্গদার দেহ ভঙ্গিমায় সব চরিত্র কাল্পনিকের মতো নাড়া দিলে জগৎ ।
সেখানে আবহমান ধরে উড়ে উড়ে তিতলি ঘুরবে তোমার,অতো রোদে সকলের চোখে সানগ্লাস তখন,
সত্যান্বেষীর জীবন যখন হয়ে গেছে সকলের। অথচ মনে ছড়ানো অ-সুখ অশান্তির---শুধু
তোমারি জন্যে।
কে তুমি কার
এখন মেঘলা আকাশ, উদাস করা দিন,মন
খারাপের বেলা- কেউ কাঁদেনি, কেউ কাঁদে না, ‘আর কিছুদিন থাকলে আরও কিছু দিতে পারত’
এই শুধু হিসেবের খেলা। কোথাও আবার দেহ-মনের ভাষায় না-বলা কিছু বলা, যা তুমি বোঝো-
তাই এত খাঁ খাঁ করা অবেলায় চলা ঝটপট। কেমন করে শামুকের মতো ছিল জীবনের গতি,হারানো পথে ভয় ছিল পা ফেলা-,কিন্তু যে পথ
হয়নি কখনও তাও কি চাওয়া থাকে হঠাৎ কোনোদিন। অন্তরের গভীরে-জীবন মানুষের না মানুষ জীবনের-জিজ্ঞাসায়
ছিন্নভিন্ন মন ক্ষত-বিক্ষত দেখল তোমাকে একদিন অসহায়। হিসেব করা খেলার দিনে সরব
সাথী পাওনাদার, গতিভঙ্গের কালে হীরের দ্যুতিও ম্লান জীবনের অক্ষমতায় বিরস দিনে। ঊনিশে
এপ্রিলের উৎসবের শুভমহরতে বাড়িওয়ালীর অন্তরমহল যখন উথাল পাথাল চোখেরবালিতে
দিশেহারা হঠাৎ লিয়রের নৌকাডুবি খবরের প্রথম পাতায়। এত ভেজা শরীর কেন রেন-কোট তো ছিল গায়, আগুনের দহনে জ্বলতে জ্বলতে দোসর করলে
নীরবতা। চিত্রাঙ্গদার দেহ ভঙ্গিমায় সব চরিত্র কাল্পনিকের মতো নাড়া দিলে জগৎ ।
সেখানে আবহমান ধরে উড়ে উড়ে তিতলি ঘুরবে তোমার,অতো রোদে সকলের চোখে সানগ্লাস তখন,
সত্যান্বেষীর জীবন যখন হয়ে গেছে সকলের। অথচ মনে ছড়ানো অ-সুখ অশান্তির---শুধু
তোমারি জন্যে।