Friday 17 April 2015


কাদম্বরীদেবীর মায়ের নাম ত্রৈলোক্যসুন্দরী।বাবার নাম শ্যাম গাঙ্গুলী,রবীন্দ্রনাথঠাকুরদের বাজার সরকার। ঠাকুরদার নাম জগন্মোহন গাঙ্গুলী। এনার সাথে বিয়ে হয় দ্বারকানাথের মামাতো বোন শিরোমণির।মামার নাম ছিল কেনারাম রায়চৌধুরী।শিরোমণি তার কাকিমা রামপ্রিয়ার কাছ থেকে কাদম্বরীদেবীদের বাড়িটা সাহায্য পেয়েছিল হাড়কাটাগলিতে।রামপ্রিয়া ছিলেন দ্বারকানাথের ঠাকুরদা নীলমণিঠাকুরেররভাই গোবিন্দরামের স্ত্রী।।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদা জ্যোতিরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে কাদম্বরীদেবীর বিয়ে হয়। কাদম্বরীদেবীর জন্ম ১৮৫৯ সালের ৫ই জুলাই। মাত্র ৯বছর বয়সে ঐ একই তারিখে তাঁর বিয়ে হয়।মায়ের আপত্তি ছিল জন্মদিনে বিয়ে দেওয়া।

Thursday 16 April 2015


 বর্ষ শেষে কিছু পুরোণো কথা ----

ব্যাঙ্গালোরের খাওয়ার টেবিলের পশ্চিমের চেয়ারে বসে নাতির ঘরের কাঁচের দরজা দিয়ে পুব দিকে একফালি ঝকঝকে আকাশ দেখা যাচ্ছিলসেই রেশ নিয়ে এক মুহূর্তে চলে গেলাম আমাদের গ্রামের বাড়ির সামনের ধান ক্ষেতের মাঠে ঐ মাঠে মরসুমি ফসল ফলত কিন্তু খুব বড় মাঠ ছিল নাবিশেষ করে শীতকালে ঐ মাঠ তার বাসিন্দাদের বাড়ির উঠোন হয়ে যেত আমাদের বাড়ির দক্ষিণে এই মাঠ ,মাঠের আরও দক্ষিণে ছিল বিলের মাঠ, পুবে ছিল মমিনচাচা-রহিমচাচাদের মুসলমান পাড়াউত্তর-পুব কোনে ছিল বসির-পুকুর শীতকালে সকাল থেকে এই মাঠে কাজ শুরু হতো-কাঠকুটো ,শুকনোপাতা জড়ো করে ঘিরে বসে আগুন পোহনো,গিন্নিবান্নি মহিলাদের ডাল ফেটিয়ে বড়ি দেওয়া,বাচ্চাদের মাঠের রোদে বসে সকালের খাবার খাওয়া ছিল যেন এক উন্মুক্ত অবাধ পরম মহোৎসব লেপ-কাঁথা ইত্যাদি জিনিষের পাহারাদার হতাম আমরা ছোটোরাদুপুরের চান হতো ঐখানেই,মায়েরা লোহার বালতিতে জল রাখত রোদে,হিমানী গ্লিসারিন সাবান মাখিয়ে চান করিয়ে দিত আমাদের এই সব মনে করে কি যে উত্তেজনা বোধ হচ্ছে তা বলে বোঝানো যাবে না মাঠটা ছিল পাড়ার নারদকাকু বিশেকাকুদেরবিশেকাকুর ছোড়দি নদীপিসিমা তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে এল ভায়েদের কাছে তখন ধান-ক্ষেতের কোনে একটুকরো জায়গায় কাঁচা-পাকা একটা শোয়ার একটা রান্না ঘর তৈরী করে দিল কাকুরা পাকাপাকি ভাবে বসবাস করার জন্যে

            আজ আকাশ বেশ পরিষ্কার।রূপ—সাগরে ডুব দিয়ে ,সময় যেন হয়রে এবার ঢেউ খাওয়া সব

চুকিয়ে দেবার---প্রকৃতির খেয়ালি-দোলায় দোল দিয়ে দেয় সব্বারে-সবখানে।
সুন্দর মনকে আনন্দ দেয়।সব্বাইকে সমৃদ্ধ করে। উন্নীত করে এক মহিমময় উচ্চস্থানে।                

Sunday 15 March 2015

আজ ১৬ই মার্চ বাবু নতুন অফিসে জয়েন করল। ঈশ্বর ওকে আশির্বাদ করুন যেন মান-সম্মানের সঙ্গে মন দিয়ে কাজ করে সকলের মন  জয় করতে পারে। আমার ঠাকুরের কাছে একটাই সকরুণ প্রার্থনা আমাদের ছেলে-মা(বৌ),মেয়ে-বাবা(জামাই) ওরা যেন সম্মানীয়দের সম্মান দেয়,সবাইকে যেন অন্তর থেকে ভালোবাসে-লোক দেখিয়ে নয়। সংসারে ধৈর্য সহ্য নিয়ে মানিয়ে গুছিয়ে আনন্দে যেন দিন অতিবাহিত করে।

Friday 13 March 2015

সুন্দর মনকে আনন্দ দেয়।সব্বাইকে সমৃদ্ধ করে। উন্নীত করে এক মহিমময় উচ্চস্থানে।                

Thursday 12 March 2015

আজ আকাশ বেশ পরিষ্কার।রূপ—সাগরে ডুব দিয়ে ,সময় যেন হয়রে এবার ঢেউ খাওয়া সব চুকিয়ে দেবার---প্রকৃতির খেয়ালি-দোলায় দোল দিয়ে দেয় সব্বারে-সবখানে।

তোমার অমৃত ঢালি দিবে অবিরত নানাবর্ণগন্ধময়। প্রদীপের মতো সমস্ত সংসার মোর লক্ষ বর্তিকায়

জ্বালায়ে তুলিবে আলো তোমারি শিখায়-----

এ আশ্চর্য সংসারের মহানিকেতনে সে ক্ষণ অজ্ঞাত তোমার। কোন শক্তি ফুটাইল তোমারে এ বিপুল রহস্যের ক্রোড়ে দ্বিপ্রহরে মহারণ্যে মুকুলের মতো।

Wednesday 11 March 2015


আজ আকাশ পরিষ্কার।

এখন তো ঠিকঠাক হচ্ছে মাথায় থাকলে হয়। অন্ধের মতো কপি করাহল। একটু এদিক-ওদিক হলেই গেল।

বন্ধ করার সময় কি করব।

আরও কথা হচ্ছে আগের লেখা গেল কোথায়?

 বর্ষ শেষে কিছু পুরোণো কথা ----

ব্যাঙ্গালোরের খাওয়ার টেবিলের পশ্চিমের চেয়ারে বসে নাতির ঘরের কাঁচের দরজা দিয়ে পুব দিকে একফালি ঝকঝকে আকাশ দেখা যাচ্ছিলসেই রেশ নিয়ে এক মুহূর্তে চলে গেলাম আমাদের গ্রামের বাড়ির সামনের ধান ক্ষেতের মাঠে ঐ মাঠে মরসুমি ফসল ফলত কিন্তু খুব বড় মাঠ ছিল নাবিশেষ করে শীতকালে ঐ মাঠ তার বাসিন্দাদের বাড়ির উঠোন হয়ে যেত আমাদের বাড়ির দক্ষিণে এই মাঠ ,মাঠের আরও দক্ষিণে ছিল বিলের মাঠ, পুবে ছিল মমিনচাচা-রহিমচাচাদের মুসলমান পাড়াউত্তর-পুব কোনে ছিল বসির-পুকুর শীতকালে সকাল থেকে এই মাঠে কাজ শুরু হতো-কাঠকুটো ,শুকনোপাতা জড়ো করে ঘিরে বসে আগুন পোহনো,গিন্নিবান্নি মহিলাদের ডাল ফেটিয়ে বড়ি দেওয়া,বাচ্চাদের মাঠের রোদে বসে সকালের খাবার খাওয়া ছিল যেন এক উন্মুক্ত অবাধ পরম মহোৎসব লেপ-কাঁথা ইত্যাদি জিনিষের পাহারাদার হতাম আমরা ছোটোরাদুপুরের চান হতো ঐখানেই,মায়েরা লোহার বালতিতে জল রাখত রোদে,হিমানী গ্লিসারিন সাবান মাখিয়ে চান করিয়ে দিত আমাদের এই সব মনে করে কি যে উত্তেজনা বোধ হচ্ছে তা বলে বোঝানো যাবে না মাঠটা ছিল পাড়ার নারদকাকু বিশেকাকুদেরবিশেকাকুর ছোড়দি নদীপিসিমা তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে এল ভায়েদের কাছে তখন ধান-ক্ষেতের কোনে একটুকরো জায়গায় কাঁচা-পাকা একটা শোয়ার একটা রান্না ঘর তৈরী করে দিল কাকুরা পাকাপাকি ভাবে বসবাস করার জন্যে

                                                আজ মেঘলা আকাশ

 

 
অনেকদিন না লিখলেও লেখার কথায় মনে

Tuesday 10 March 2015


মনে হচ্ছে প্রথম ভাগটা মনে থাকবে।

কত কিছু শেখার আছে।মন দিলে মনে থাকে,কিন্তু মন-বুদ্ধি-চিন্তা এক না হলে হয়ও না অনেক সময়।

অনেকদিন না লিখলেও লেখার কথায় মনে প্রসন্নতা আসে।দেখছি ঠিক হচ্ছে কিনা।

এখন লেখাটা ঠিকঠাক করার জন্য দেখছি।

Monday 5 January 2015

               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে

প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।আজ মেঘলা আকাশ