Monday 5 January 2015

               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে

প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।               সৃষ্টিরহস্যের কথা শোনাচ্ছেন ব্রহ্মা দক্ষ সহ মুনিগণকে
প্রারম্ভে সর্বত্রই জলময় ছিল জলের উপর বিষ্ণুর আকারে এক দৈবাভাস বিরাজ করছিল।‘নর’অর্থাৎ জল ‘অয়ন’ অর্থাৎ বিছানা—তাই বিষ্ণু নারায়ন নামে খ্যাত হলেন। জলের উপরিভাগে একটা বড় সোনালি ডিমের উদ্ভব হলো। স্বয়ং ব্রহ্মা গোটা এক বছর ডিমের মধ্যে রইলেন এবং নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করলেন তাই তিনি স্বয়ম্ভূ। ভিতরে থাকাকালীন ডিমকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করেন স্বর্গ ও মর্ত্য হিসাবে। তারপর তিনি আকাশ,দিক,সময়,ভাষাও বিবেক সৃষ্টি করেন।তাঁর মনের ইচ্ছাতে তিনি সাতজন ঋষির জন্ম দেন-যথা-অঙ্গরা,অঙ্গিরা,অত্রি,পুলস্ত্য,পুলহ,ক্রতু ও বশিষ্ঠকে।নিরাকার অবস্থায় কি করে সৃষ্টি করবেন যখন ভেবে আকুল তখন দৈববাণী হয়-, ‘জ্ঞান’ দিয়ে। তখনই ব্রহ্মার মুখ থেকে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর দিব্যমূর্তির উদ্ভব হয়। তাঁর চারিহস্তের প্রতীক হলো-মন,বুদ্ধি,ক্ষিপ্রতা ও আত্মসম্বিতের প্রতীক।এক হস্তের চারটি বেদ ব্রহ্মার সৃষ্টিকর্মের সহায়ক।অন্য হাতে ধরা পদ্ম সত্যজ্ঞানের প্রতীক।অন্য দু-হাতে ধরা বাদ্যযন্ত্র বীণা।জীবনও ভালবাসার গানে উদ্বুদ্ধ হয়ে ব্রহ্মা চিন্তা ,বুদ্ধি,বিবেক সৃষ্টির ক্ষমতা অর্জন করেনক্রমে নিরাকার আকার ধারণ শুরু হলস্বর্গ,মর্ত্য,পাতাল সৃষ্ট হলজ্ঞানের উৎসের এই দেবীবাগ্দেবীরূপে পরিচিত হলেন মনু ও শতরূপা হলেন পৃথিবীর প্রথম মানব মানবী।তাঁদের তিন  পুত্র-বীর,প্রিয়ব্রত,উত্তানপাদ।উত্তানপাদের তপস্যাসিদ্ধ বিখ্যাতপুত্র ধ্রুব উত্তরাকাশে জ্বলজ্বল করে চিরন্তন হয়ে আছে।আজ মেঘলা আকাশ